চাঁদপুর শ্রী রামকৃষ্ণ আশ্রমে হাই কমিশনারের বক্তব্য বিবৃতি ও বক্তৃতা

চাঁদপুর শ্রী রামকৃষ্ণ আশ্রমে হাই কমিশনারের বক্তব্য

logo

ভারতীয় হাই কমিশন

ঢাকা

 

চাঁদপুর শ্রী রামকৃষ্ণ আশ্রমে হাই কমিশনারের বক্তব্য

[চাঁদপুর; ০৫ অক্টোবর ২০১৮]

 

স্বামী ধ্রুবেশানন্দজী, অধ্যক্ষ, রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশন, ঢাকা

স্বামী শক্তিনাথানন্দজী, অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম রামকৃষ্ণ মিশন

স্বামী স্থিরাত্মানন্দজী, অধ্যক্ষ, চাঁদপুর রামকৃষ্ণ আশ্রম

স্বামী সেবাময়ানন্দজী, সন্ন্যাসী, চাঁদপুর রামকৃষ্ণ আশ্রম

ডা. পরেশ পাল, ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি, চাঁদপুর রামকৃষ্ণ আশ্রম

উপস্থিত অতিথিবৃন্দ,

শুভ অপরাহ্ণ!

আমি শ্রী রামকৃষ্ণ আশ্রমের ছাত্রাবাস, দাতব্য চিকিৎসালয়, গ্রন্থাগার এবং সন্ন্যাসীনিবাস উদ্বোধন অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে খুব আনন্দিত। 

ভারত সরকারের অর্থায়নে প্রায় দুই কোটি টাকা ব্যয়ে এই ভবন দু’টি নির্মিত হয়েছে।

এই ভবন দু’টি ছাত্র ও সন্ন্যাসীদের বাসস্থান প্রদান করবে এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানের সময় আরো বেশি ভক্ত-অনুসারীদের থাকার ব্যবস্থা করতে পারবে।

হোমিওপ্যাথি দাতব্য চিকিৎসালয় রোগীদের চিকিংসাসেবা প্রদান করবে এবং এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে।

আমি আশা করছি যে, আশ্রমটি সবসময় তাঁদের সাহায্যের হাত প্রসারিত করে রাখবে এবং স্থানীয় জনসাধারণের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে এগিয়ে আসবে।

ভারতীয় দূতাবাস যশোর, নড়াইল, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, সিলেট, ময়মনসিংহসহ বাংলাদেশের বিভিন্ন এলাকায় রামকৃষ্ণ মিশনের নানা কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত। আমি সবসময় তাঁদের এসব ভাল কাজের প্রশংসা করি।  

ভারত সরকার বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ৪৫টি প্রকল্পের জন্য অর্থায়ন করেছে। এসব প্রকল্পে মোট ১৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।

এখানে উপস্থিত থেকে এই অনুষ্ঠানটি অলংকৃত করার জন্য আমি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সচিব ডা. দীপু মণিকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী থাকাকালীন তিনি যেভাবে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে অবদান রেখেছেন, আমরা আগামী দিনগুলোতেও তাঁর অবিরাম সহায়তা কামনা করছি।

আমি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির শ্রী সুজিত রায় নন্দীকেও অনেক ধন্যবাদ জানাই।

সবাইকে ধন্যবাদ।

 

****