High Commissioner’s remarks at Farakkabad Degree College চলমান ঘটনাবলী

ফরক্কাবাদ ডিগ্রী কলেজে হাই কমিশনারের বক্তব্য

logo

ভারতীয় হাই কমিশন

ঢাকা

 

ফরক্কাবাদ ডিগ্রী কলেজে হাই কমিশনারের বক্তব্য

[চাঁদপুর; ০৫ অক্টোবর ২০১৮]

 

জনাব নাসির উদ্দীন আহমেদ, মেয়র, চাঁদপুর পৌরসভা

জনাব আলহাজ্ব ওচমান গনি পাটোয়ারী, চেয়ারম্যান, চাঁদপুর জেলা পরিষদ

জনাব মাহবুব উদ্দিন, বীর বিক্রম, মুক্তিযোদ্ধা

জনাব ওয়াদুদ, মুক্তিযোদ্ধা

জনাব মোহাম্মদ হানিফ পাটোয়ারী, মুক্তিযোদ্ধা

শ্রী বিনয় ভূষণ মজুমদার, মুক্তিযোদ্ধা

প্রকৌশলী আবদুর রব ভুঁইয়া, শিক্ষানুরাগী

জনাব মাজেদুর রহমান, জেলা প্রশাসক, চাঁদপুর

জনাব জাহেদুল কবির, পুলিশ সুপার, চাঁদপুর

শ্রী সুজিত রায় নন্দী, প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি, ফরক্কাবাদ ডিগ্রী কলেজ 

ড. মো. হাসান খান, অধ্যক্ষ, ফরক্কাবাদ ডিগ্রী কলেজ 

উপস্থিত সুধীবৃন্দ,

শুভ সকাল!

     এই সুন্দর শহরে এসে আমি খুব আনন্দিত, যেখানে প্রধান দুই নদী পদ্মা-মেঘনা এসে মিশেছে। এই দুই নদী ভারত ও বাংলাদেশের মানুষের জীবনে মূল্যবান ভূমিকা রেখেছে।

     আমি শুনেছি চাঁদপুরের ইলিশ মাছ বাংলাদেশ এবং ভারতেও সুপরিচিত। আমি চাঁদপুরের ইলিশ মাছের স্বাদ নিতে আগ্রহী।

     ফরক্কাবাদ ডিগ্রী কলেজের নবনির্মিত একতলা ‘মহাত্মা গান্ধী ভবন’ দেখে আমি খুব খুশি হয়েছি।

     ভারত সরকারের অর্থায়নে এক কোটি টাকার মূল্যমানে এই ভবনটি নির্মিত হয়েছে।

     ভবনটি শিক্ষাদানের জন্য এবং মিলনায়তন হিসেবে ব্যবহৃত হবে। ভবিষ্যতে এই ভবনটি আরও সম্প্রসারণের লক্ষ্যে তিনতলার ভিত্তি দেয়া হয়েছে।

     ভারতের মাননীয় বিদেশমন্ত্রী শ্রীমতি সুষমা স্বরাজ ২০১৭ সালের অক্টোবরে বাংলাদেশ সফরকালে এই প্রকল্পটি উদ্বোধন করেছিলেন। 

আমি মনে করি, মহাত্মা গান্ধীর নামে নবনির্মিত ভবন উদ্বোধনের এই অনুষ্ঠানটি একদম সঠিক সময়ে হয়েছে।

ঠিক তিন দিন আগেই, অক্টোবরের ‍দুই তারিখে আমরা মহাত্মা গান্ধীর সার্ধশততম জন্মবার্ষিকী পালন করেছি।

গান্ধীজীর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতে আমরা বছরব্যাপী কিছু অনুষ্ঠান আয়োজন করতে থাকব।

আজ আমি এটা বুঝতে পেরেছি যে, এই নবনির্মিত ভবনটি ইতোমধ্যে আরও বেশি শিক্ষার্থীদের ফরক্কাবাদ ডিগ্রী কলেজে ভর্তি হতে উৎসাহিত করবে।

আমি বিশ্বাস করি যে, চাঁদপুরের জনসাধারণের উচ্চশিক্ষা অর্জনে এই ‘মহাত্মা গান্ধী ভবন’ গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে।

এই অনুষ্ঠানটি আয়োজন করার জন্য আমি শ্রী সুজিত রায় নন্দীকে ধন্যবাদ জানাতে চাই, যিনি ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক প্রসারিত করতে সবসময় সচেষ্ট।

আমি দেখেছি, তিনি ২০১৬ সালে হলি আর্টিসান বেকারিতে জঙ্গি হামলার সময়ে শক্তি সঞ্চার করে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে কীভাবে দৃঢ়তার সাথে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন।

ধন্যবাদ সবাইকে।

 

****